শুরু করছি ত্রিনিত্রির রাশিমালার প্রথম ধারাবাহিক লিখা খোলা ডায়রি। এটা অনেকটা ব্যাক্তিগত ডায়েরির মতই তবে অন্তর্জাল জ্বগৎ এর সকল বাংলা পাঠকরা পরতে পারবেন। আমার জীবনে বিভিন্ন দিন ঘটে যাওয়া কাহীনি গুলোই এখানে থাকবে। তবে পরবর্তি পর্ব কবে প্রকাশিত হবে তা নিয়ে নিশ্চিত কিছু বলা যাবে না। উল্লেখযোগ্য ঘটনা হুলেই সেটা এখানে লিখা হবে।এই পর্ব গুলো (পর্ব ০ বাদে)একই সাথে প্রজন্ম ফোরামে এবং আমার ব্লগে প্রকাশিত হবে।
আজ শুন্য তম পর্বে আমি আমার ঈদ উৎযাপনের কিছু কথা লিখবঃ
১.সকালে ঘুম থেকে উঠলাম ফরহাতের রেসলিং মাইরের ঠেলায় উঠেই দেখি ৮ টা ৩০. তো তাড়াতাড়ি গোসল করে নামাজে গেলাম। গিয়ে প্যন্ডেলে জায়গা না পেয়ে রোদেই দাড়ালাম।
২. তো নামাজ পড়ে আসার সময় কয়েকজনের সাথে কোলাকুলি এবং এক রকম বাধ্য হয়েই তাদের দাওয়াত গুলা রিজেক্ট করতে হল। b-( তখন চিন্তা করি “সব দাওয়াত কেন (!) যে ঈদের দিনে আসে। এক এক দিন এক এক টা আসলেই হয় :S ।”
৩. তো বাসায় আইসা আগে বাসার জিনিস কটা টেস্ট করলাম। এরপর মনির ভাইয়া ( কাজিন ) এল। আরো অনেক কাজিন এসেছে কিন্তু মনির ভাইয়ের সাথে সারাদিন ছিলাম বলে তার নামটাই উল্লেখ করলাম ।
৪. এস এম এস কয়েকটা (!) (দুঃখের ব্যাপার হল কোন ফোরামিক এর কাছ থেকে পাই নাই ) পেলেও রিপ্লাই করা হয় নাই। কল রিসিভ করেছি মোট ২১ টার মত । দুইজন ফরেনার ও ছিল 🙂 ।
৫.এরপর মনির ভাইয়া প্রস্তাব করল ছওগা কাজিনের বাসায় নাকি ওনারা সবাই যাচ্ছে। আমি আর ফরহাত ( আমার ছোট ভাই ) না গেলে কেমন দেখায় ? যায়গাটার নাম বহুবার শুনলেও এবং কাছে হলেও কখনো যাওয়া হয় নাই, তাই আর চান্স টা মিস করলাম না ।
৬.ছবি তুলেছি ৫-৬ টার মত কিন্তু নিজের কোন প্রোট্রেট তোলা হয় নাই।
৭. সেলামী এবার পাই নাই।বেশি বড় হয়ে গেছি এরকম মনে হওয়ায় সেলামি চাই নাই 🙁 ।\
৮.আরো কয়েক কাজিনের বাসায় যাওয়ার পর বিকালে এসে কথা মত ফ্রীস্টাইল এবং ব্রেকড্যান্স :)।
৯.পরিশেষে সারদিন খাওয়ার ফলে বাথরুম গমন এবং ভেঙ্গুর নামের কীট এর কামড় খাইয়া আংগূল ফুলে কলাগাছ:P ।
Leave a comment